Header Ads Widget

শান্তিনিকেতন কি জন্য বিখ্যাত| (What is Santiniketan famous for?)


শান্তিনিকেতন কি জন্য বিখ্যাত|

bolpur santiniketan

শান্তিনিকেতন কি জন্য বিখ্যাত|(traveling)


আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,

 পশ্চিমবঙ্গের সুপরিচিত  একটি জায়গা বোলপুর শান্তিনিকেতন। যা পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় অবস্থিত। আজকে তারই সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন  আপনাদের সামনে তুলে ধরছি আপনারা পড়ুন এবং জানুন|শান্তিনিকেতন কি জন্য বিখ্যাত|

শান্তিনিকেতন হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের একটি পাড়া। পাড়াটি মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং তাঁর পুত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে আরো বিকাশিত করেছিলেন। এখানে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং সেখানে তার অবস্থানের ফলে শান্তিনিকেতন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহরে পরিণত হয়।২০২৩ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে শান্তিনিকেতন। ২০২৩ খ্রিস্টাব্দের ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার সেই মর্মে ঘোষণা করে ইউনেস্কো তাদের ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের কমিটির ৪৫ তম অধিবেশনের সিদ্ধান্ত। (traveling)

ইতিহাস

মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭–১৯০৫), শান্তিনিকেতনের প্রতিষ্ঠাতা

উপাসনা গৃহ, শান্তিনিকেতন
১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে (১২৭০ বঙ্গাব্দে) দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর রায়পুরের জমিদার ভুবন মোহন সিংহের কাছ থেকে দুটি ছাতিম গাছসহ ২০ একর (৮১,০০০ মি২) জমি বার্ষিক ₹ ৫ (US$ ০.০৬) ইজারায় কিনেছিলেন। তিনি একটি অতিথিশালা তৈরি করেছিলেন এবং নাম রেখেছিল "শান্তিনিকেতন" (শান্তির স্থান)। ক্রমশ সমগ্র এলাকাটাই শান্তিনিকেতন হিসেবে পরিচিতি পায়। (shantiniketan tour plan)


২৭ জানুয়ারি ১৮৭৮-এ (১৩ মাঘ ১২৮৪-এ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন। তখন তাঁর বয়স ১৭ বছর। ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে (১২৯৫ বঙ্গাব্দে) দেবেন্দ্রনাথ একটি ট্রাস্টের মাধ্যমে সমগ্র এলাকাটিকে একটি ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য উৎসর্গ করেছিলেন। 
১৯০১ খ্রিস্টাব্দে (১৩০৮ বঙ্গাব্দে) রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম চালু করেছিলেন যা ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে (১৩৩২ বঙ্গাব্দে) পাঠ ভবন নামে পরিচিত।
 ১৯১৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। এটি ঠাকুর পরিবারের মাথায় নতুন পালক, যারা দীর্ঘদিন ধরে বাংলার জীবন ও সমজের বিভিন্ন দিককে সমৃদ্ধ করেছিলেন।  (bolpur shantiniketan tour guide)
 কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির পরিবেশ সাহিত্য, গান, চিত্রকলা ও নাটকে সমৃদ্ধ ছিল। ১৯২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর (১৩২৮ বঙ্গাব্দের ৮ পৌষ) রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতিতে আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছিলেন এবং ১৯৫১ সালে এটি ভারতের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে। (shantiniketan tour guide)


শান্তিনিকেতন ২৩.৬৮° উত্তর ৮৭.৬৮° পূর্ব স্থানাঙ্কে অবস্থিত[১০] এবং এর গড় উচ্চতা ৫৬ মিটার (১৮৪ ফুট)। এলাকাটি অজয় নদ ও কোপাই নদী দ্বারা আবদ্ধ। শান্তিনিকেতনে একদা গভীর অরণ্য ছিল কিন্তু মাটি ক্ষয়ের ফলে কিছু এলাকা খটখটে বলে মনে হয়। এটি স্থানীয়ভাবে খোয়াই নামে পরিচিত। তবে উদ্ভিদবিজ্ঞানীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে ভারতের বাকি জায়গা থেকে উদ্ভিদ শান্তিনিকেতনের কিছু অংশে বিকশিত হয়। চারিদিকের এলাকার পরিবেশ সময়ের সঙ্গে বিবর্তিত হলেও শান্তিনিকেতনের মূল অংশটি প্রকৃতির কাছাকাছি রয়েছে। (shantiniketan)

দ্রষ্টব্য স্থল
২০০৯ সালের মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী শান্তিনিকেতন বছরে ১২ লাখ পর্যটককে আকর্ষিত করে। (Traveling in Bolpur)

শান্তিনিকেতন ভবন
শান্তিনিকেতন ভবন আশ্রমের সবচেয়ে পুরনো বাড়ি। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬৪ সালে এই বাড়িটি তৈরি করিয়েছিলেন। বাড়িটি দালান বাড়ি। প্রথমে একতলা বাড়ি ছিল। পরে দোতলা হয়। বাড়ির উপরিভাগে খোদাই করা আছে সত্যাত্ম প্রাণারামং মন আনন্দং মহর্ষির প্রিয় উপনিষদের এই উক্তিটি। তিনি নিজে বাড়ির একতলায় ধ্যানে বসতেন। তার অনুগামীরাও এখানে এসে থেকেছেন। কৈশোরে বাবার সঙ্গে হিমালয়ে যাওয়ার পথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানে কিছুদিন বাস করেন। ব্রহ্মচর্য বিদ্যালয় স্থাপনের সময়ও রবীন্দ্রনাথ কিছুকাল সপরিবারে এই বাড়িতে বাস করেন। পরে আর কখনও তিনি এটিকে বসতবাড়ি হিসেবে ব্যবহার করেননি। এখন বাড়িটির সামনে রামকিঙ্কর বেইজ নির্মিত একটি বিমূর্ত ভাস্কর্য রয়েছে। শান্তিনিকেতন ভবনের অদূরে একটি টিলার আকারের মাটির ঢিবি আছে। মহর্ষি এখান থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখতেন। একসময় এই টিলার নিচে একটি পুকুরও ছিল।


উপাসনা মন্দির
উপাসনা গৃহ বা ব্রাহ্ম মন্দির। ১৮৯২ সালে এই মন্দিরের উদ্বোধন হয়। এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জ্যেষ্ঠ পুত্র দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর তখন থেকেই ব্রাহ্ম সমাজের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসাবে প্রতি বুধবার সকালে উপাসনা হয়। মন্দির গৃহটি রঙিন কাচ দিয়ে নান্দনিক নকশায় নির্মিত। আর তাই স্থানীয় লোকজনের কাছে এটা কাচের মন্দির নামেও পরিচিত। (sonajhuri haat santiniketan)

👆ছাতিমতলা☝

ছাতিমতলা, পূর্ব দিক
মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন রায়পুরের জমিদারবাড়িতে নিমন্ত্রন রক্ষা করতে আসছিলেন তখন এই ছাতিমতলায় কিছুক্ষণ এর জন্য বিশ্রাম করেন এবং এখানে তিনি তার “প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” পেয়েছিলেন। তখন রায়পুরের জমিদারের কাছ থেকে ষোলো আনার বিনিময়ে ২০বিঘা জমি পাট্টা নেন। বর্তমানে ৭ই পৌষ সকাল ৭.৩০ ঘটিকায় এখানে উপাসনা হয়। কিন্তু সেকালের সেই ছাতিম গাছ দুটি মরে গেছে। তারপর ঐ জায়গায় দুটি ছাতিম গাছ রোপণ করা হয়। সেই ছাতিম তলা বর্তমানে ঘেরা আছে সেখানে সাধারনের প্রবেশ নিশেধ। দক্ষিণ দিকের গেটে “তিনি আমার প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তি” এই কথাটি লেখা আছে।  (shantiniketan tour guide)


☝তালধ্বজ☝

এই অনুচ্ছেদটি খালি। আপনি এখানে যোগ করে সাহায্য করতে পারেন। (নভেম্বর ২০১৬)
"তালধ্বজ" শান্তিনিকেতন, বোলপুর, বীড়ভূম।

অনন্য সুন্দর গোলাকৃতির এই মাটির বাড়িটি শান্তিনিকেতন আশ্রমের সৌন্দর্যকে এক অন্য মাত্রা প্রদান করেছে। একটি তালগাছকে কেন্দ্র করে অপূর্ব পরিকল্পনায় এই বাড়িটি নির্মিত। তালগাছের পাতাগুলি 'ধ্বজা'র মত করে বাড়িটির উপরে শোভিত বলেই এর নাম "তালধ্বজ"। তেজশচন্দ্র সেন নামক এক বৃক্ষপ্রেমী এটির নির্মাতা॥

☝তিনপাহাড়☝



☝দেহলী☝
'দেহলী' আম্রকুঞ্জের ঠিক দক্ষিণে অবস্থিত। বর্তমানে তা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী মৃণালিনী দেবীর স্মরণে (মৃণালিনী আনন্দ পাঠশালা) নামকরণ করা হয়েছে। এটি শিশুদের পাঠশালা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।


☝নতুন বাড়ি☝
দেহলীর পাশেই যে খড়ের চালের বাড়ি রয়েছে তাকেই নতুন বাড়ি বলা হয়।


☝শালবীথি☝


☝আম্রকুঞ্জ☝

মহারাজা মহতাব চাঁদ তার মালি রামদাস কে পাঠিয়ে এই বাগানের পত্তন ঘটান/রবীন্দ্রনাথ নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর তাকে এখানেই সংবর্ধিত করা হয়/তার বহু জন্মোত্সবও এখানেই পালিত হয়েছে/পাঠভবনের নিয়মিত ক্লাস হয় এখানে/বিশ্বভারতীর সমাবর্তনের অনুষ্ঠানও একসময় নিয়মিতভাবে এখানেই হত/এক কালে বসন্ত উত্সবও এখানেই অনুষ্ঠিত হয়/


☝ঘণ্টাতলা☝


শমীন্দ্র পাঠাগার
১৯০৭ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি, বসন্তপঞ্চমীতে কবির কনিষ্ঠ পুত্র শমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে, এখানেই ঋতুরঙ্গ নামে ঋতু উৎসবের সূচনা হয় যা 1930 এর দশকে কবির উদ্যোগে বসন্ত উৎসবে পরিণত হয়। শমী ঠাকুরের স্মৃতিতেই ভবনের নাম দেয়া হয় শমীন্দ্র পাঠাগার।

////////////////////////////////////////////////////////

☝পৌষমেলা ☝

পৌষমেলা বা পৌষ উৎসব হল শান্তিনিকেতন-শ্রীনিকেতন অঞ্চলের প্রধান উৎসব।[১৩] দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষাগ্রহণ স্মরণে এই উৎসব পালিত হয়। উৎসব ও মেলা শুরু হয় প্রতি বছর ৭ পৌষ; চলে তিন দিন ধরে। (bolpur santiniketan poush mela)

বসন্তোৎসব
শান্তিনিকেতনে সুশৃঙ্খল আনন্দগান ও নাচের অনুষ্ঠান। সকালে সবাই গাইছে, ‘‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল ...।’’ ধর্মের ছুঁতমার্গ, সামাজিক বিধিনিষেধ বা লোকাচারের বাড়াবাড়ি— এর কিছুই আসতে পারেনি রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনে, শান্তিনিকেতনের বসন্তোৎসবে। এই উৎসব এখনও আন্তরিক, এখনও অমলিন আনন্দের উৎস।

১৯০৭ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি, বসন্তপঞ্চমীতে, শমীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে, যে ঋতু উৎসবের সূচনা হয়, তারই পরিবর্তিত ও পরিমার্জিত রূপ শান্তিনিকেতনের আজকের এই বসন্ত উৎসব বা বসন্তোৎসব। সরস্বতীর পূজার দিন শুরু হলেও পরবর্তী কালে সে অনুষ্ঠান বিভিন্ন বছর ভিন্ন ভিন্ন তারিখ ও তিথিতে হয়েছে। শান্তিনিকেতনের প্রাণপুরুষ রবীন্দ্রনাথের বিদেশযাত্রা বা অন্য আরও দিক মাথায় রেখে কোনও এক নির্দিষ্ট দিনে আশ্রমবাসী মিলিত হতেন বসন্তের আনন্দ অনুষ্ঠানে। (bolpur mela santiniketan mela)

শ্রীনিকেতনের বার্ষিক উৎসব

যোগাযোগ
শান্তিনিকেতন যেতে রেলপথ ও সড়কপথ একমাত্র মাধ্যম।

রেলপথে
এখানে ২টি রেলস্টেশন রয়েছে। দক্ষিণভাগে বোলপুর শান্তিনিকেতন রেলওয়ে স্টেশন ও উত্তরভাগে প্রান্তিক। দুটি স্টেশন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় সম দূরত্বে অবস্থিত। বোলপুর তুলনামূলক ব্যস্ততম স্টেশন।

শান্তিনিকেতন এক্সপ্রেস প্রতিদিন হাওড়া ১২ নং প্লাটফর্ম থেকে ১০:১০ এ ছাড়ে। বোলপুর পৌঁছায় ১২:৩০ এ। ঐদিন বোলপুর থেকে দুপুর ১:১০ এ ছাড়ে। হাওড়া বিকেল ৩:৪০ এ পৌঁছায়।



////////////////////////////////////////


বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর |

মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭ - ১৯০৫) – ব্রাহ্ম শীর্ষনেতা ও জমিদার। ১৮৬৩ সালে শান্তিনিকেতনের গোড়াপত্তন করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ – ১৯৪১) – দিকপাল বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, সংগীতস্রষ্টা ও দার্শনিক। ১৯০১ সালে শান্তিনিকেতন ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, কালক্রমে যা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ ধারণ করে।
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৭১ - ১৯৫১) - প্রবাদপ্রতিম চিত্রকর ও ভাস্কর। বিশ্বভারতীর প্রাক্তন উপাধ্যক্ষ।
ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় – ধর্মতত্ত্ববিদ, ব্রহ্মবিদ্যালয়ের স্বল্পকালীন শিক্ষক।
জগদানন্দ রায় – বিশ্বভারতীর গণিত ও বিজ্ঞান শিক্ষক।
বিধুশেখর শাস্ত্রী – সংস্কৃত পণ্ডিত, বিশ্বভারতীর বিশিষ্ট গবেষক।
হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় – বঙ্গীয় শব্দকোষ গ্রন্থের প্রণেতা, শান্তিনিকেতনে বাংলা ও সংস্কৃতের শিক্ষক।
ক্ষিতিমোহন সেন – বিশিষ্ট ভারততত্ত্ববিদ। রবীন্দ্রনাথের নির্দেশে একাধিক ভারতীয় ভাষা শিক্ষা করে বাংলা ও ভারতের লোকসাহিত্যের নানা নিদর্শন পুনরুদ্ধার করেন।
শিল্পাচার্য নন্দলাল বসু (১৮৮২ - ১৯৬৬) – বিশিষ্ট চিত্রকর ও ভাস্কর। শান্তিনিকেতনের অলংকরণে তার বিশেষ ভূমিকা ছিল।
সুরেন্দ্রনাথ কর – বিশিষ্ট চিত্রকর। শান্তিনিকেতনের অঙ্কন শিক্ষক। শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি বাড়ির নকশা অঙ্কন করেছিলেন।
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর – রবীন্দ্রনাথের জ্যৈষ্ঠ পুত্র। বিশিষ্ট স্থপতি ও কৃষিবিজ্ঞানী। রবীন্দ্র-কীর্তি সংরক্ষণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় – বিশ্বভারতীর অধ্যাপক। রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রামাণ্য জীবনীগ্রন্থ রবীন্দ্রজীবনী–র রচয়িতা। রচনা করেছেন রবীন্দ্রনাথ বিষয়ক আরও অনেক গ্রন্থও।


আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা, 
আশা করি ,শান্তিনিকেতন বোলপুর সম্বন্ধে এই প্রতিবেদন টি  আপনাদের  সংক্ষিপ্তভাবে জানাতে পারলাম। যদি ভালো লেগে থাকে লাইক এবং শেয়ার করবেন। আরো পড়বেন, আরো জানবেন, 
                                                           🙏🙏💚ধন্যবাদ।🙏🙏💚
       


 





Post a Comment

2 Comments